মোঃ আরফাতুল ইসলাম,চট্টগ্রামঃ
বাংলাদেশ এয়ারপোর্টে শিক্ষিত দালাল আর প্রতারক এজেন্সির খপ্পরে রেমিটেন্স যুদ্ধাদের ভোগান্তি।টিকেট বাণিজ্যে কন্ট্রাক্ট শব্দ বসিয়ে ৬গুণ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে চিটাগাং-ঢাকা এয়ারপোর্টের ভিতরে থাকা শিক্ষিত দালালেরা।সাধারণত বাংলাদেশ বিমানের টিকেট মূল্যে (৩৫হাজার-৪০হাজার) টাকার ভিতরে সীমাবদ্ধ।
এদেশে ব্যাঙ্গের ছাতার মতো গজে উঠা
এজেন্সি গুলো এয়ারপোর্ট কন্ট্রাক্ট করতে হবে বলে,হাতিয়ে নিচ্ছে টিকেট মূল্যের ৬গুণের অধিক টাকা দুই হতে আড়াই লক্ষ্যে টাকা।
গত ০৮অক্টোবর চট্টগ্রাম নগরের রিয়াজ উদ্দিন বাজার সংলগ্ন দুই,একটি এজেন্সি ভিজিট করে দেখা গেছে,,রিয়েল প্রেসেসে যাত্রীর আপডাউন টিকেট মূল্যে
(৬০-৭০হাজার) টাকা নির্ধারণ থাকলেও যাত্রী থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে ৯০থেকে ৯৫হাজার টাকা।
এর ভিতরে অধিক মূল্যে এয়ারপোর্ট কন্ট্রাক করলে আপনাকে শিক্ষিত দালালদের হাতে পড়তে হবে না ঝা-ঝামেলায়।
আমজনতার প্রশ্ন,এ সমস্যা থেকে উত্তোরণে দূর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির ভূমিকা কি?প্রবাসী বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় নিশ্চুপ কেন??
সাধারণ পাবলিক এয়ারপোর্টে গিয়ে হেনস্তার স্বীকার হলে,কার কাছে গেলে সঠিক বিচার পাবে??
এসব নানাবিধ প্রশ্ন এ হয়রানির স্বীকার হওয়া রেমিটেন্স যুদ্ধাদের।
রেমিটেন্স যুদ্ধা মোরশেদ করোনাকালে দেশে ফিরে আটকে পড়ে,পরে ভিসা প্রোসেসিং করতে গিয়ে ৯৫হাজার টাকা দিয়ে টিকেট করতে হয়। তিনি প্রতিবেদককে জানান, মা চুদার দেশে জন্ম নেয়ার আগে মৃত্যুটা আগে হওয়া উচিত ছিল।এদেশে প্রত্যেকটা সেক্টরে দূর্নীতি আর দূর্নীতি।গরীবের পকেট কাটার চিন্তা।আর ধনীরা আছে থলে সিলাই করার মগ্নে।
Leave a Reply