নিজস্ব প্রতিবেদক
পানির ওপর জেগে আছে কেটে নেওয়া অসংখ্য বাইনগাছের গুঁড়ি। চারপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে কেটে ফেলা গাছের ডাল-পালা। এলাকাটি উপকূল রক্ষার জন্য সৃজিত প্যারাবনের অংশ।
৬জুলাই সোমবার বিকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় চকরিয়া উপজেলার বদরখালীর ইউনিয়নের দক্ষিণমাথা ফিশারিঘাট সংগ্লন বদরখালী সমবায় কৃষি ও উপনিবেশ সমিতির লম্বাঘোনা নামে পরিচিত উপকূলীয় বন বিভাগের সৃজিত প্যারাবন কেটে নিধন করা হচ্ছে।
স্থানীয়সূত্রে জানা যায় গুদাম পাড়া গ্রামের লম্বাঘোনার নিলাম গ্রহণকারীর কর্মচারী জয়নালের নেতৃত্বে প্যারাবাগান কেটে সাবাড় করে দিচ্ছে। তার সহযোগী হিসাবে বদরখালী ৯নং ওয়ার্ডের নাপিতখালী পাড়ার গ্রামের সরওয়ার পিতা ছৈয়দ আহমদ, মোহাঃ শরীফ পিতা ছৈয়দ আহমদ, রুহুল কাদের, পিতা মোঃ হাশেম,আব্দুললাহ্ পিতা নজির আহমদ, নাছির উদ্দিন পিতা আবদুচ সালাম,আনছারুল করিম পিতা আব্দুচ সালাম, আক্তার হোসেন পিতা, মৃত শহর আলী,ফরিদ আলম, পিতা হাসান শরীফ,রুবেল, পিতা মৃত অলি আহমদ,বাবুল, পিতা ওয়াজ উদ্দিন,আলী আজম, পিতা ইমাম হোসেন আরো ১০/১২ জন প্রতিনিয়ত প্যারাবন গাছ কেটে যাচ্ছে।
স্থানীয় এলাকাবাসী সাবেক ৬ নং ওয়ার্ডের মেম্বার জাফর মেম্বার জানান এভাবে প্যারাবাগান কেটে সাবাড় করে দিলে উপকূলের মারাত্মক ক্ষতি ও পরিবেশ ধ্বংস হবে আশংকা করেন।
এ বিষয়ে কক্সবাজার পরিবেশ অধিদফতরের উপ- সহকারী পরিচালক শেখ মোহাম্মদ নাজমুল হুদা জানান সংশ্লিষ্ট বন অধিদফতরের কর্মকর্তার সাথে কথা বলে ব্যবস্থা নিবেন বলে এডিয়ে যান।
Leave a Reply